تعريف البدعة – বিদআতের পরিচয়

تعريف البدعة – বিদআতের সংজ্ঞা বিদআত শব্দটি আরবী البدع শব্দ থেকে গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ হল পূর্বের কোনো দৃষ্টান্ত ও নমুনা ছাড়াই কোনো কিছু সৃষ্টি করা ও উদ্ভাবন করা। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿بَدِيعُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ﴾ ‘‘পূর্বের কোনো নমুনা ব্যতীত আল্লাহ তা‘আলা আকাশ ও জমিন সৃষ্টি করেছেন’’। (সূরা বাকারা: ১১৭) তিনি আরো বলেন, ﴿قُلْ مَا…

বিস্তারিত পড়ুন

الولاء والبراء – বন্ধুত্ব রাখা এবং শত্রুতা পোষণ করার নীতিমালা

الولاء والبراء – আল ওয়ালা ওয়াল বারা (বন্ধুত্ব রাখা এবং শত্রুতা পোষণ করার নীতিমালা) ‘‘সংক্ষিপ্তভাবে ইসলামী আকীদার মৌলিক বিষয়গুলো বর্ণনা করার পর একটি আবশ্যিক বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত করছি। তা হলো ইসলামী আকীদার এসব বিষয়কে দীন হিসাবে গ্রহণকারী প্রত্যেক মুসলিমের উপর আবশ্যক হলো, যারা উপরোক্ত বিষয়গুলোকে তাদের আকীদা হিসাবে গ্রহণ করে তাদেরকে বন্ধু বানাবে এবং যারা…

বিস্তারিত পড়ুন

: الإيمان بالقضاء والقدر – আল্লাহর ফায়ছালা ও ভাগ্যের প্রতি ঈমান আনা

الأصل السادس: الإيمان بالقضاء والقدر – ষষ্ঠ মূলনীতি: আল্লাহর ফায়ছালা ও ভাগ্যের প্রতি ঈমান আনা নিঃসন্দেহে ক্বদ্বা ও ক্বদর সাব্যস্ত করা এবং এতোদুভয়ের প্রতি বিশ্বাস করা ও তার অন্তর্ভুক্ত যাবতীয় বিষয়ের প্রতি ঈমান আনয়ন করা ঈমানের বিরাট একটি রুকন। জিবরীল আলাইহিস সালাম যখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঈমান সম্পর্কে প্রশ্ন করলেন, তখন তিনি জবাব…

বিস্তারিত পড়ুন

الأصل الخامس: الإيمان باليوم الآخر – পঞ্চম মূলনীতি: শেষ দিবসের প্রতি ঈমান

 الأصل الخامس: الإيمان باليوم الآخر – পঞ্চম মূলনীতি: শেষ দিবসের প্রতি ঈমান শেষ দিবস উপস্থিত হওয়ার পূর্বে যেহেতু অনেক আলামত প্রকাশিত হয়ে তা নিকটবর্তী হওয়ার নির্দেশনা প্রদান করবে এবং সেগুলোকে যেহেতু কিয়ামতের আলামত হিসাবে নামকরণ করা হয়েছে, তাই উক্ত আলামতসমূহ থেকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় আলামত এখানে উল্লেখ করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি। কেননা কিয়ামতের আলামতসমূহের প্রতি…

বিস্তারিত পড়ুন

নবী ও রসূলের মধ্যে পার্থক্য কী

নবী ও রসূলের মধ্যে পার্থক্য কী এখানে একটি মাস‘আলা বর্ণনা করা আবশ্যক। তা হলো নবী ও রসূলের মধ্যে পার্থক্য কী? নবী ও রসূলের মধ্যে পার্থক্য আছে কি না এ ব্যাপারে প্রসিদ্ধ মতটি হলো, রসূল বলা হয় এমন পুরুষকে যার নিকট আল্লাহ তা‘আলা নতুন শরী‘আত পাঠিয়েছেন এবং তাকে সেটা প্রচার করার আদেশ দেয়া হয়েছে। আর নবী…

বিস্তারিত পড়ুন

الأصل الرابع: الإيمان بالرسل – চতুর্থ মূলনীতি: রসূলগণের প্রতি ঈমান

الأصل الرابع: الإيمان بالرسل – চতুর্থ মূলনীতি: রসূলগণের প্রতি ঈমান রসূলগণের প্রতি ঈমান আনয়ন করা ঈমানের অন্যতম রুকন। কেননা আসমানী বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার ব্যাপারে তারা আল্লাহ তা‘আলা ও মানুষের মাঝে মাধ্যম স্বরূপ এবং তাদের মাধ্যমে আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টির উপর দলীল-প্রমাণ কায়েম করেছেন। রসূলদের প্রতি ঈমান আনয়নের অর্থ হলো তাদের রিসালাতের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন…

বিস্তারিত পড়ুন

الأصل الثالث: الإيمان بالكتب – তৃতীয় মূলনীতি: আসমানী কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান

الأصل الثالث: الإيمان بالكتب – তৃতীয় মূলনীতি: আসমানী কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান আসমানী কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান আনয়ন করা ঈমানের অন্যতম রুকন। আসমানী কিতাবগুলোর প্রতি ঈমান আনয়নের অর্থ হলো দৃঢ় বিশ্বাস করা যে এগুলো সত্য ও সঠিক। আরো বিশ্বাস করা যে, এগুলো আল্লাহ তা‘আলার কালাম। তাতে রয়েছে হিদায়াত, নূর এবং যাদের প্রতি এগুলো নাযিল করা হয়েছে, তাদের…

বিস্তারিত পড়ুন

الأصل الثاني: الإيمان بالملائكة – দ্বিতীয় মূলনীতি: ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান

الأصل الثاني: الإيمان بالملائكة – দ্বিতীয় মূলনীতি: ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান আনয়ন করা ঈমানের ছয়টি রুকনের অন্তর্ভুক্ত। ঈমান সম্পর্কে জিবরীল আলাইহিস সালামের প্রশ্নের জবাবে নবী সাল্লাল্লাহু  আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, (أَنْ تُؤْمِنَ بِاللَّهِ وَمَلَائِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَتُؤْمِنَ بِالْقَدَرِ خَيْرِهِ وَشَرِّهِ) ‘‘তুমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করবে (১) আল্লাহ পাকের উপর (২) তার ফেরেস্তাদের…

বিস্তারিত পড়ুন

بيان ألفاظ لايجوز أن تقال في حق الله تعالى تعظيما لشأنه – আল্লাহ তা‘আলার বড়ত্ব ও মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে তার জন্য অশোভনীয় শব্দ ব্যবহার করা জায়েয নয়

بيان ألفاظ لايجوز أن تقال في حق الله تعالى تعظيما لشأنه – আল্লাহ তা‘আলার বড়ত্ব ও মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে তার জন্য অশোভনীয় শব্দ ব্যবহার করা জায়েয নয় আল্লাহ তা‘আলা সবচেয়ে মহান ও সবচেয়ে বড়। তার প্রতি বড়ত্ব ও মর্যাদা প্রদর্শন করা আবশ্যক। এমন কিছু শব্দ আছে, যা তার প্রতি সম্মান, মর্যাদা ও বড়ত্ব প্রদর্শনের জন্যই…

বিস্তারিত পড়ুন

الصبر ومنزلته في العقيدة – আকীদার মধ্যে সবরের স্থান

الصبر ومنزلته في العقيدة – আকীদার মধ্যে সবরের স্থান ইতিপূর্বে অতিক্রান্ত হয়েছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম لو (যদি) শব্দ ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন। বিশেষ করে মানুষ যখন মুছীবতে আক্রান্ত হয়। মুছীবতের সময় মানুষের উপর আবশ্যক হলো সবর করা এবং এর বিনিময়ে ছাওয়াবের আশা করা। ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ বলেন, আল্লাহ তা‘আলা তার কিতাবের নববই…

বিস্তারিত পড়ুন