وجوب معرفة العقيدة الإسلامية – ইসলামী সঠিক আকীদা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের আবশ্যকতা

0
(0)

وجوب معرفة العقيدة الإسلامية – ইসলামী সঠিক আকীদা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের আবশ্যকতা

প্রত্যেক মুসলিমের উপর ইসলামের সহীহ আকীদা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা জরুরী। সহীহ আকীদার অর্থ এবং তার ভিত্তি সম্পর্কে জানা আবশ্যক। সে সঙ্গে সহীহ আকীদা পরিপন্থী এবং যা এটাকে ভঙ্গ ও বাতিল করে দেয় সে সম্পর্কেও জানা আবশ্যক। বড় এবং ছোট উভয় প্রকার শিরকই সহীহ আকীদাকে ভঙ্গ কিংবা ত্রুটিপূর্ণ করে দেয়।

আল্লাহ তা‘আলা কুরআন মাজীদে বলেন,

﴿فَاعْلَمْ أَنَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاسْتَغْفِرْ لِذَنْبِكَ﴾

‘‘তুমি জেনে নাও যে, আল্লাহ ছাড়া সত্য কোনো উপাস্য নেই। অতঃপর তোমার গুনাহ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করো’’। (সূরা মুহাম্মাদ: ১৯)

ইমাম বুখারী রহিমাহুল্লাহ তার সহীহ গ্রন্থে তাওহীদের জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব বর্ণনা করতে গিয়ে যে অধ্যায় রচনা করেছেন, তা হলো باب العلم قبل القول والعمل অর্থাৎ কথা ও কাজের আগে জ্ঞান থাকা জরুরী। অতঃপর তিনি উপরোক্ত আয়াত দিয়ে দলীল পেশ করেছেন।

হাফেয ইবনে হাজার আসকালানী রহিমাহুল্লাহ বলেন, ইবনুল মুনীর বলেছেন, ইমাম বুখারীর উদ্দেশ্য হলো কথা ও আচরণের বিশুদ্ধতার জন্য জ্ঞান থাকা জরুরী। সুতরাং জ্ঞান ছাড়া কথা ও আচরণের কোনো মূল্য নেই। তাই তাওহীদের জ্ঞানকে কথা ও কাজের উপর প্রাধান্য দিতে হবে। তাওহীদের জ্ঞানই নিয়তকে পরিশুদ্ধ করে। আর নিয়ত মানুষের আমলকে বিশুদ্ধতা দান করে।

এ কারণেই আলেমগণ আকীদার হুকুম-আহকাম শিক্ষা করা এবং এটাকে শিক্ষা দেয়ার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করেছেন। তারা সকল প্রকার ইলম অর্জনের উপর সহীহ আকীদার ইলম অর্জনকে প্রাধান্য দিয়েছেন। এ বিষয়ে তারা নির্দিষ্টভাবে অনেক কিতাব রচনা করেছেন। এতে তারা বিস্তারিতভাবে আকীদার মাসায়েল এবং তা গ্রহণ করার আবশ্যকতা বর্ণনা করেছেন। সে সঙ্গে তারা সহীহ আকীদা ভঙ্গকারী বা এটাকে ত্রুটিযুক্তকারী শিরক, বিদআত এবং কুসংস্কারগুলোও বর্ণনা করেছেন। এটিই হচ্ছে لاإله إلا الله -এর ব্যাখ্যা। এটি শুধু মুখের উচ্চারণের নাম নয়। বরং এর অর্থ, মর্মার্থ, তাৎপর্য ও দাবি রয়েছে। এগুলো জানা এবং প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে সে অনুপাতে আমল করা আবশ্যক। এ আকীদাকে ভঙ্গকারী এবং ত্রুটিযুক্তকারী অনেক বিষয় রয়েছে। এগুলো সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা ব্যতীত কারো কাছে এটা পরিষ্কার হয় না।

এ জন্যই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন স্তরের পাঠ্যসূচীতে আকীদার বিষয়কে সর্বোচ্চ স্থানে রাখা আবশ্যক এবং প্রত্যেক দিনের ক্লাশরুটিনে আকীদার ক্লাশের সংখ্যা যথেষ্ট থাকা চাই। যোগ্য শিক্ষকগণ এটা পাঠ দান করবে। আকীদার বিষয়ে কাউকে পাশ বা ফেল করানোর সময় বিশেষ গুরুত্ব দেয়া আবশ্যক। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের অধিকাংশ পাঠ্যসূচী ও শিক্ষাক্রম এর সম্পূর্ণ বিপরীত। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পাঠ্যসূচী তৈরী করার সময় আকীদার প্রতি যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করা হয় না। এতে মুসলিমদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আকীদা সম্পর্কে অজ্ঞ থেকে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে তারা শিরক, বিদআত এবং কুসংস্কারকে বৈধ মনে করে এটাকেই আকীদা হিসাবে গ্রহণ করতে পারে। কেননা তারা লোকদেরকে এর উপর দেখতে পাবে। এগুলো যে ভুল ও বাতিল, তারা তা বুঝতে পারবে না।

এ জন্যই আমীরুল মুমিনীন উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন,

يوشك أن تنقض عرى الإسلام عروة عروة إذا نشأ في الإسلام من لا يعرف الجاهلية

‘‘অচিরেই ইসলামের বন্ধন (হুকুম-আহকাম, আদেশ-নিষেধ ও বিধি-বিধান) একটি একটি করে খুলে ফেলা হবে। বিশেষ করে যখন ইসলামের মধ্যে এমন লোকের আবির্ভাব ঘটবে, যারা কুফর ও শিরক সম্পর্কে অজ্ঞ হবে।

এ জন্যই মুসলিম ছাত্রদের জন্য পাঠ্যসূচী হিসাবে এমন সহীহ-শুদ্ধ কিতাব নির্বাচন করা আবশ্যক, যা সালাফে সালেহীন ও আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের মানহাজের উপর লিখিত হয়েছে এবং আল্লাহর কিতাব ও রসূলের সুন্নাত থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো মুসলিম ছাত্রদের পাঠ্যসূচী হিসাবে নির্ধারণ করা হবে। সে সঙ্গে সালাফে সালেহীনদের মানহাজের পরিপন্থী কিতাবগুলো পাঠ্যসূচী থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া উচিত। যেমন আশায়েরা, মু‘তাযিলা, জাহমীয়া এবং সালাফদের মানহাজ থেকে বিচ্যুত অন্যান্য গোমরাহ ফির্কার কিতাবগুলো যেন পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত না করা হয়।

মুসলিম সমাজের সরকারী-বেসরকারী নিয়মতান্ত্রিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহীহ আকীদার পাঠদানের সাথে সাথে মসজিদগুলোতেও ইলমী দারসের (বিদ্যা পাঠদান) ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক। এসব দারসে সালাফী আকীদার পাঠদান করাকে সর্বোচ্চ স্থানে রাখা চাই। এখানে মূল কিতাব এবং এটার ব্যাখ্যা পড়ানো হবে। যাতে করে ছাত্র এবং উপস্থিত সাধারণ লোকেরা উপকৃত হতে পারে। সে সঙ্গে আকীদা সম্পর্কিত বড় বড় কিতাবগুলো সংক্ষিপ্ত করে লিখে সাধারণ লোকদের সামনে এটার ব্যাখ্যা-বিশেস্নষণ করাও জরুরী। এর মাধ্যমে সহীহ ইসলামী আকীদার প্রচার ও প্রসার ঘটবে। ইনশা-আল্লাহ। এর পাশাপাশি রেডিও এবং অন্যান্য প্রচার মাধ্যমে যেসব ধর্মীয় অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়, তার প্রতিও গুরুত্বারোপ করা জরুরী। প্রচার মাধ্যমগুলোতে এমন কিছু নিয়মিত প্রোগ্রামসূচী থাকা চাই, যাতে ইসলামী আকীদার মাস‘আলাগুলো প্রচার করা হবে।

শাসক ও নের্তৃবৃন্দের পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর প্রত্যেক ব্যক্তিরই আকীদার উপর বিশেষভাবে গুরুত্ব প্রদান করা আবশ্যক। তাদের উচিত আকীদার কিতাবগুলো অধ্যয়ন করা। সালাফদের মানহাজের উপর যেসব কিতাব লেখা হয়েছে, সেগুলো সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা রাখা আবশ্যক। একই সঙ্গে সালাফদের মানহাজের পরিপন্থী যেসব কিতাব লেখা হয়েছে, সেগুলো সম্পর্কেও সচেতন থাকা জরুরী। এতে করেই জ্ঞানে পরিপক্ক একজন মুসলিম তার দীনকে ভালোভাবে জানতে পারবে এবং আহলে সুন্নাতের আকীদার মধ্যে বাতিলপন্থীরা যেসব সন্দেহ ঢুকিয়ে দিতে চায়, তার উপযুক্ত জবাব প্রদান করতে সক্ষম হবে।

হে মুসলিম! আপনি যখন কুরআনুল করীমের মধ্যে গভীর দৃষ্টি দিবেন, তখন দেখতে পাবেন যে, কুরআনের অনেক আয়াত ও সূরা আকীদার বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান করেছে। আপনি দেখবেন মক্কী সূরাগুলোকে সঠিক আকীদা বর্ণনার জন্যই খাস করা হয়েছে এবং এর উপর যেসব সন্দেহ সৃষ্টি করা হয়েছে, তাতে সেগুলোর পরিস্কার জবাব রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ সূরা ফাতিহার কথাই বলা যেতে পারে।

আল্লামা ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রহিমাহুল্লাহ এ মক্কী সূরাটির ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে বলেন, জেনে রাখা আবশ্যক যে, এ সূরাটি সুমহান উদ্দেশ্যগুলো সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছে এবং পরিপূর্ণ আকারে এটাকে নিজের মধ্যে ধারণ করেছে। তাতে আমাদের একমাত্র মাবুদ মহান আল্লাহর পরিচয়কে তার তিনটি নামের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। এতে আল্লাহ তা‘আলার সমস্ত অতি সুন্দর নাম ও সুমহান গুণাবলীর অর্থ বিদ্যমান এবং এর উপরই বাকিসব নাম ও গুণাবলীর ভিত্তি। এগুলো হচ্ছে الله, الرب এবং الرحمن। সূরাটির মূল বিষয় হলো আল্লাহ তা‘আলার উলুহীয়াত, রবুবীয়াত এবং তার সুবিশাল রহমত সম্পর্কে। إياك نعبد -এর মাধ্যমে আল্লাহ তা‘আলার একচ্ছত্র উলুহীয়াত সাব্যস্ত করা হয়েছে। إياك نستعين -এর মাধ্যমে তার রুবুবীয়াত সাব্যস্ত হয়েছে। আর আল্লাহ তা‘আলার কাছে সীরাতুল মুস্তাকীমের হিদায়াত চাওয়ার সম্পর্ক হচ্ছে তার রহমত ছিফাতের সাথে। কারণ তিনি তার বান্দার প্রতি দয়াশীল বলেই তাদেরকে সীরাতুল মুস্তাকীমের পথ দেখান।

আর الحمد বা আল্লাহ তা‘আলার প্রশংসা তিনটি বিষয়কে শামিল করে। তিনি তার উলুহীয়াত, রবুবীয়াত এবং রহমত এ তিনটি কারণেই প্রশংসিত। আল্লাহ তা‘আলার বড়ত্বের কারণেই তার প্রশংসা ও গুণাবলী বর্ণনা করা আবশ্যক। সূরা ফাতিহায় পুনরুত্থান এবং বান্দাদের ভালো-মন্দ আমলের বিনিময় দেয়ার বিষয়টিও সাব্যস্ত হয়েছে। সেদিন আল্লাহ তা‘আলা একাই সমস্ত সৃষ্টির মধ্যে ফায়ছালা করবেন এবং তার ফায়ছালা হবে পরিপূর্ণ ইনসাফ ভিত্তিক। সূরা ফাতিহার আয়াত: ﴾ ﴿مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ উপরোক্ত সব বিষয়কে সাব্যস্ত করেছে। এ সূরাটি নবীদের নবুওয়াতকেও একাধিকভাবে সাব্যস্ত করেছে।

অতঃপর ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রাহিমাহুল্লাহ নবী-রসূলদের নবুওয়াত ও রিসালাত সম্পর্কে এমন দীর্ঘ আলোচনা করেছেন, যা অত্যন্ত উপকারী। সূরা ফাতিহা ও মক্কী সূরা সমূহের বিষয়বস্ত্ত সম্পর্কে আলোচনা করার শেষ পর্যায়ে তিনি বলেছেন, শুধু এ সূরাতেই নয়; বরং পুরো কুরআন নাযিল হয়েছে তাওহীদ, এটার হক ও এটা কবুলকারীদের পুরস্কারের ব্যাপারে এবং শিরক ও এটাকে প্রত্যাখ্যানকারী মুশরিকদের শাস্তির ব্যাপারে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, ﴾  الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ﴿ এর মধ্যে তাওহীদ রয়েছে ﴾  الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ ﴿ এর মধ্যে তাওহীদ রয়েছে এবং ﴿إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ﴾ -এর মধ্যেও তাওহীদ রয়েছে,اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ﴾  ﴿ এর মধ্যেও রয়েছে তাওহীদ। সে সঙ্গে তাওহীদপন্থী হওয়ার কারণে যারা আল্লাহর পক্ষ হতে পুরস্কৃত হয়েছেন এখানে তাদের পথের হিদায়াতও চাওয়া হয়েছে।

﴿غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ﴾ এর মধ্যেও রয়েছে তাওহীদ। অর্থাৎ যারা তাওহীদকে প্রত্যাখ্যান করা এবং এটা থেকে দূরে থাকার কারণে শাস্তিপ্রাপ্ত হয়েছে, এখানে তাদের আলোচনা করা হয়েছে এবং তাদের পথে পরিচালিত না করার প্রার্থনা করা হয়েছে।

ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রাহিমাহুল্লাহ আরো বলেন, কুরআনের অধিকাংশ সূরাতেই দু’প্রকার তাওহীদের বিশদ বিবরণ এসেছে। কুরআনে রয়েছে আল্লাহ তা‘আলার পবিত্র সত্তা, তার অতি সুন্দর নামাবলী ও সুমহান গুণাবলী সম্পর্কে সংবাদ। এটি হচ্ছে التوحيد العلمي الخبري (আল্লাহ তা‘আলার পরিচিত ও খবর সংক্রান্ত তাওহীদ)। আর রয়েছে তাতে তাওহীদের সাথে একমাত্র তার ইবাদতের দিকে আহবান। তিনি এক, অদ্বিতীয় ও তার কোনো শরীক নেই। সেই সঙ্গে তাতে রয়েছে আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত অন্যান্য বস্ত্তর ইবাদত প্রত্যাখ্যান করার আহবান। আর এটি হচ্ছে তাওহীদুল উলুহীয়াহ। আর এটিকে التوحيد الإرادي والطلبي (কামনা-বাসনা সংক্রান্ত তাওহীদ) বলা হয়।

অথবা কুরআনের মধ্যে রয়েছে আদেশ, নিষেধ ও আল্লাহ তা‘আলার আনুগত্য করা আবশ্যক হওয়ার বিষয়াদি। আর এটি হচ্ছে তাওহীদের হক এবং এটার পরিপূরক। অথবা তাতে রয়েছে আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ হতে তাওহীদ পন্থীদেরকে সম্মানিত করা ও দুনিয়াতে তাদেরকে পুরস্কৃত করা এবং আখিরাতে তাদেরকে যা দিয়ে সম্মানিত করবেন এটার খবরাদি।

অথবা তাতে রয়েছে মুশরিক ও দুনিয়াতে তাদের উপর যে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি নেমেছিল এবং আখিরাতে তাদের জন্য যে বিরাট শাস্তি অপেক্ষা করছে তার বিবরণ। আর এটি হলো তাওহীদ থেকে বিচ্যুত লোকদের পুরস্কারের খবরাদি। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিমের বক্তব্য এখানেই শেষ।

পরিশুদ্ধ আকীদা পোষণ করার প্রতি এত গুরুত্ব দেয়ার পরও যারা কুরআন পড়ে তাদের অধিকাংশই সঠিকভাবে আকীদা বুঝে না। এর ফলে তারা হকের সাথে বাতিলের সংমিশ্রণ ঘটায় এবং আকীদার ক্ষেত্রে ভুল-ভ্রান্তিতে লিপ্ত হয়। তারা বাপ-দাদাদেরকে যে আকীদার উপর পায়, তার অনুসরণ করার কারণেই এমনটি হয়ে থাকে। চিন্তা-গবেষণার সাথে কুরআন না পড়াও তাদের বিভ্রান্তির অন্যতম কারণ। মূলতঃ আল্লাহর সাহায্য ব্যতীত বিভ্রান্তি থেকে বাঁচার কোনো উপায় নেই এবং তার সাহায্য ব্যতীত সঠিক আকীদার উপর টিকে থাকারও কোনো শক্তি নেই।

How useful was this post?

Click on a star to rate it!

Average rating 0 / 5. Vote count: 0

No votes so far! Be the first to rate this post.

As you found this post useful...

Follow us on social media!